ভারতে সম্প্রদায়িকতার একজন জনক শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর জন্মদিন। শ্যামাপ্রসাদের সেই ভুমিকার একটি ঝলক। দেখুন কে এই শ্যামাপ্রসাদ?
তেতাল্লিশ সালের ইতিহাস কুখ্যাত মন্বন্তর সৃষ্টির পিছনে অন্যতম প্রধান ষড়যন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। দুর্ভিক্ষের করালগ্রাসে আক্রান্ত বাংলার মধ্যবিত্ত শ্রেনীর কাছে নিজেকে নেতা হিসেবে তুলে ধরলেন শ্যামাপ্রসাদ। তেতাল্লিশ সালের জুলাই মাসে ‘বাংলা প্রাদেশিক হিন্দু মহাসভা ত্রাণ সমিতি’ এবং ‘বাংলা ত্রাণ সমিতি’ নামে দুটি চরম হিন্দু সাম্প্রদায়িক সংগঠন তৈরি করেন শ্যামাপ্রসাদ।
বাংলা প্রাদেশিক হিন্দু মহাসভার সমিতি ছিল, একটি প্রকাশ্যে সাম্প্রদায়িক সংগঠন। এই সংগঠনের লক্ষ্য ছিল উঁচুজাত অর্থাৎ সম্মানীয় হিন্দুদের অবলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা। আর বাংলা ত্রাণ সমিতি ছিল তুলনামূলকভাবে কিছুটা উদারনৈতিক সাম্প্রদায়িক সংগঠন ((Misery in modern Bengal : The famine of 943– 1944 — paul R. Greenough, p 106) । এই সময়ে ন্যাশালিষ্ট নামে একটি সংবাদপত্রও শ্যামাপ্রসাদ প্রকাশ করেন। বাংলায় মুসলিম লীগের বিরোধিতা করে সাম্প্রদায়িকতার পারদটি ঊর্ধ্বমুখী করাই ছিল এই সংবাদপত্রের একমাত্র লক্ষ্য। এই প্রসঙ্গে শ্যামাপ্রসাদ চরম সুবিধাবাদী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য,তার যুদ্ধ প্রসঙ্গে ব্রিটিশদের সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি সম্পর্কেও ব্রিটিশ গোয়েন্দা দে মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে সন্দেহ ছিল।
তেতাল্লিশ সাল থেকে হিন্দু মহাসভার বিরোধ ক্রমেই প্রকাশ্যে চলে আসছিল। তথাকথিত সামরিক শৃংখলার তত্ত্বে বিশ্বাসী আর এএস এএস যারা কিনা হিন্দু মহাসভার মূল চালিকা শক্তি ছিল, তারা এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের বহিঃপ্রকাশটিকে আদৌ ভালো চোখে দেখেনি। নীতিনির্ধারণের প্রশ্নে হিন্দু মহাসভার জাতীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আঞ্চলিক প্রশাসকদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিচ্ছিল। আঞ্চলিক স্তরে হলেও প্রশাসনের সঙ্গে এই মতবিরোধকে আরএসএস আদৌ ভালো চোখে দেখেনি। গান্ধীজীর সঙ্গে জিন্নার বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে হিন্দু মহাসভা কোন অবস্থান গ্রহণ করবে এই প্রশ্নে মতবিরোধ প্রকাশ্যে এসে পড়ে। এই মতবিরোধ থেকে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়ে যায় যে রাজনৈতিক দল হিসেবে হিন্দু মহাসভার গুরুত্ব শ্যামাপ্রসাদ এর আমলে বব্রিটিশের কাছে অনেকটাই অকিঞ্চিৎকর প্রতিভাত হয়। হিন্দু মহাসভার নেতাদের মধ্যে একই সঙ্গে গভীর হতাশা এবং ক্ষোভ প্রবল হয়ে ওঠে। হিন্দু মহাসভার নেতাদের মধ্যে সেসময়ের একটা বাস্তব চিত্র উঠে আসে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তাদের প্রয়োগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সুদক্ষ ভাবেই ব্যবহার করতো আরএসএস, হিন্দু মহাসভা, মুসলিম লীগের মতো সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলিকে। এবং এই সংগঠনগুলি অত্যন্ত সচেতনভাবে গোটা দেশে একটা সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টির লক্ষ্যে সম্পূর্ণ সচেতনভাবেই সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দ্বারা ব্যবহৃত এবং পরিচালিত হতো।
গান্ধীজীর সঙ্গে জিন্নাহ সাহেবের বৈঠকের ব্যর্থতার পর সেক্রেটারি অফ স্টেট এর কাছে লেখা লর্ড ওয়াভেল এর একটি চিঠি থেকে এই বিষয়টি দিনের আলোর মত পরিষ্কার হয়ে যায় সংশ্লিষ্ট চিঠিতে আশা প্রকাশ করে ওয়াভেল লেখেন জিন্না-গান্ধী বৈঠকের ব্যর্থতার ফলে হিন্দু মহাসভার সমর্থকরা যথেষ্টই উৎসাহিত বোধ করবে । এবং তাদের এই উৎসাহ একটা বিভেদ সৃষ্টির কাজ করবে। লিখেছেন আমি মনে করি বৈঠকের এই ব্যর্থতা হিন্দু মহাসভা বহুসংখ্যক কংগ্রেসীদের কাছে যথেষ্ট স্বস্তির কারণ হবে। ব্রিটিশ শাসকদের প্রাদেশিক কর্তারা অবশ্য ওয়াভেলের মূল্যায়নের সঙ্গে আদৌ সহমত পোষণ করেননি। সিন্ধুর গভর্নর সহমত পোষণ না করে জানান গান্ধী-জিন্না বৈঠকের ব্যর্থতা হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি করবে। এই মূল্যায়নের সঙ্গে আমি আদৌ সহমত নই। আমার মূল্যায়ন হল কট্টর হিন্দু মহাসভা পন্থীরা এটাই ভাবছি যে গান্ধী ও এইবার হিন্দুমহাসভাপন্থীদের মতই অদম্য হয়ে উঠবেন। তবে জিন্নার সঙ্গে বৈঠকে বসবার ইচ্ছে গান্ধির একেবারেই চলে যায়নি। এটাও হিন্দু মহাসভাপন্থীদের মুল্যায়ন। কট্টর এবং মধ্যপন্থী হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে সংযোগস্থাপন প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সংবাদপত্রের ভুমিকার কথা বলতে গিয়ে সিন্ধুর গর্ভনর লিখেছেন এই আলাপচারিতার অব্যবহিত পরেই দেশজুড়ে গান্ধীর জন্মদিন পালিত হয় এবং প্রত্যেকটি সংবাদপত্র অত্যান্ত অবিবেচকের মতো অভিনন্দন এর বন্যা বইয়ে দেয়। এই সমস্ত কাজই এবং মধ্যবর্তী হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করে দেয় সিন্ধুর গভর্নর ৪৪ সালের ৬ই অক্টোবর এই চিঠি লিখেছিলেন এহেন পরিস্থিতিতে আরএসএস অত্যান্ত কৌশল করে ধীরে ধীরে নিজেদের সংগঠনকে শক্তিশালী করে তুলেছিল তাদের সাংগঠিক স্তরবিন্যাস গুলো এই সময়কালে আরো বিস্তৃত হচ্ছিল এবং চরম প্রতিক্রিয়াশীল দর্শন সমাজের গভীরে প্রোথিত করার ষড়যন্ত্র আরো গভীর হচ্ছিল। কংগ্রেসের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা এবং বামপন্থীদের ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠায় বিশেষভাবে আতংকিত করে তুলছিল হিন্দুত্ববাদী শক্তি আর এস এস কে। তাই তারা তাদের সংগঠন কে আরো মজবুত করার লক্ষ্যে অনেক বেশি মনোনিবেশ করেছিল হিন্দু মহাসভার ক্ষেত্রে সাভারকারপন্থী এবং শ্যামাপ্রসাদ পন্থীদের যে গোষ্ঠী লড়াই দেখা দিয়েছিল আর এস এস এর মধ্যে গোলওয়ালকর সরসঙ্ঘ চালক হওয়ার পর, তার পূর্বসূরি লোকেদের সঙ্গে সেই ধরনের কোনো বিরোধ ঘটেনি বলা যেতে পারে। ফলে আরএসএস তাদের সাংগঠনিক বিস্তারের ক্ষেত্রে বেশি মনোনিবেশ করতে পেরেছিল। আর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের সাহায্য-সহযোগিতা তো ছিলই তাদের সঙ্গে পুরো মাত্রায়।
সৌজন্যে ঃ সেখ ইজরাইল,
সুত্র- মাননীয় গৌতম রায়ের ” আর এস এস ও বর্তমান ভারত থেকে।
তেতাল্লিশ সালের ইতিহাস কুখ্যাত মন্বন্তর সৃষ্টির পিছনে অন্যতম প্রধান ষড়যন্ত্রী ছিলেন শ্যামাপ্রসাদ। দুর্ভিক্ষের করালগ্রাসে আক্রান্ত বাংলার মধ্যবিত্ত শ্রেনীর কাছে নিজেকে নেতা হিসেবে তুলে ধরলেন শ্যামাপ্রসাদ। তেতাল্লিশ সালের জুলাই মাসে ‘বাংলা প্রাদেশিক হিন্দু মহাসভা ত্রাণ সমিতি’ এবং ‘বাংলা ত্রাণ সমিতি’ নামে দুটি চরম হিন্দু সাম্প্রদায়িক সংগঠন তৈরি করেন শ্যামাপ্রসাদ।
বাংলা প্রাদেশিক হিন্দু মহাসভার সমিতি ছিল, একটি প্রকাশ্যে সাম্প্রদায়িক সংগঠন। এই সংগঠনের লক্ষ্য ছিল উঁচুজাত অর্থাৎ সম্মানীয় হিন্দুদের অবলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা। আর বাংলা ত্রাণ সমিতি ছিল তুলনামূলকভাবে কিছুটা উদারনৈতিক সাম্প্রদায়িক সংগঠন ((Misery in modern Bengal : The famine of 943– 1944 — paul R. Greenough, p 106) । এই সময়ে ন্যাশালিষ্ট নামে একটি সংবাদপত্রও শ্যামাপ্রসাদ প্রকাশ করেন। বাংলায় মুসলিম লীগের বিরোধিতা করে সাম্প্রদায়িকতার পারদটি ঊর্ধ্বমুখী করাই ছিল এই সংবাদপত্রের একমাত্র লক্ষ্য। এই প্রসঙ্গে শ্যামাপ্রসাদ চরম সুবিধাবাদী দৃষ্টিভঙ্গির জন্য,তার যুদ্ধ প্রসঙ্গে ব্রিটিশদের সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি সম্পর্কেও ব্রিটিশ গোয়েন্দা দে মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে সন্দেহ ছিল।
তেতাল্লিশ সাল থেকে হিন্দু মহাসভার বিরোধ ক্রমেই প্রকাশ্যে চলে আসছিল। তথাকথিত সামরিক শৃংখলার তত্ত্বে বিশ্বাসী আর এএস এএস যারা কিনা হিন্দু মহাসভার মূল চালিকা শক্তি ছিল, তারা এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের বহিঃপ্রকাশটিকে আদৌ ভালো চোখে দেখেনি। নীতিনির্ধারণের প্রশ্নে হিন্দু মহাসভার জাতীয় নেতৃত্বের সঙ্গে আঞ্চলিক প্রশাসকদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিচ্ছিল। আঞ্চলিক স্তরে হলেও প্রশাসনের সঙ্গে এই মতবিরোধকে আরএসএস আদৌ ভালো চোখে দেখেনি। গান্ধীজীর সঙ্গে জিন্নার বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে হিন্দু মহাসভা কোন অবস্থান গ্রহণ করবে এই প্রশ্নে মতবিরোধ প্রকাশ্যে এসে পড়ে। এই মতবিরোধ থেকে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়ে যায় যে রাজনৈতিক দল হিসেবে হিন্দু মহাসভার গুরুত্ব শ্যামাপ্রসাদ এর আমলে বব্রিটিশের কাছে অনেকটাই অকিঞ্চিৎকর প্রতিভাত হয়। হিন্দু মহাসভার নেতাদের মধ্যে একই সঙ্গে গভীর হতাশা এবং ক্ষোভ প্রবল হয়ে ওঠে। হিন্দু মহাসভার নেতাদের মধ্যে সেসময়ের একটা বাস্তব চিত্র উঠে আসে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি তাদের প্রয়োগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সুদক্ষ ভাবেই ব্যবহার করতো আরএসএস, হিন্দু মহাসভা, মুসলিম লীগের মতো সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলিকে। এবং এই সংগঠনগুলি অত্যন্ত সচেতনভাবে গোটা দেশে একটা সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টির লক্ষ্যে সম্পূর্ণ সচেতনভাবেই সাম্রাজ্যবাদী শক্তির দ্বারা ব্যবহৃত এবং পরিচালিত হতো।
গান্ধীজীর সঙ্গে জিন্নাহ সাহেবের বৈঠকের ব্যর্থতার পর সেক্রেটারি অফ স্টেট এর কাছে লেখা লর্ড ওয়াভেল এর একটি চিঠি থেকে এই বিষয়টি দিনের আলোর মত পরিষ্কার হয়ে যায় সংশ্লিষ্ট চিঠিতে আশা প্রকাশ করে ওয়াভেল লেখেন জিন্না-গান্ধী বৈঠকের ব্যর্থতার ফলে হিন্দু মহাসভার সমর্থকরা যথেষ্টই উৎসাহিত বোধ করবে । এবং তাদের এই উৎসাহ একটা বিভেদ সৃষ্টির কাজ করবে। লিখেছেন আমি মনে করি বৈঠকের এই ব্যর্থতা হিন্দু মহাসভা বহুসংখ্যক কংগ্রেসীদের কাছে যথেষ্ট স্বস্তির কারণ হবে। ব্রিটিশ শাসকদের প্রাদেশিক কর্তারা অবশ্য ওয়াভেলের মূল্যায়নের সঙ্গে আদৌ সহমত পোষণ করেননি। সিন্ধুর গভর্নর সহমত পোষণ না করে জানান গান্ধী-জিন্না বৈঠকের ব্যর্থতা হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি করবে। এই মূল্যায়নের সঙ্গে আমি আদৌ সহমত নই। আমার মূল্যায়ন হল কট্টর হিন্দু মহাসভা পন্থীরা এটাই ভাবছি যে গান্ধী ও এইবার হিন্দুমহাসভাপন্থীদের মতই অদম্য হয়ে উঠবেন। তবে জিন্নার সঙ্গে বৈঠকে বসবার ইচ্ছে গান্ধির একেবারেই চলে যায়নি। এটাও হিন্দু মহাসভাপন্থীদের মুল্যায়ন। কট্টর এবং মধ্যপন্থী হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে সংযোগস্থাপন প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে সংবাদপত্রের ভুমিকার কথা বলতে গিয়ে সিন্ধুর গর্ভনর লিখেছেন এই আলাপচারিতার অব্যবহিত পরেই দেশজুড়ে গান্ধীর জন্মদিন পালিত হয় এবং প্রত্যেকটি সংবাদপত্র অত্যান্ত অবিবেচকের মতো অভিনন্দন এর বন্যা বইয়ে দেয়। এই সমস্ত কাজই এবং মধ্যবর্তী হিন্দুত্ববাদীদের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করে দেয় সিন্ধুর গভর্নর ৪৪ সালের ৬ই অক্টোবর এই চিঠি লিখেছিলেন এহেন পরিস্থিতিতে আরএসএস অত্যান্ত কৌশল করে ধীরে ধীরে নিজেদের সংগঠনকে শক্তিশালী করে তুলেছিল তাদের সাংগঠিক স্তরবিন্যাস গুলো এই সময়কালে আরো বিস্তৃত হচ্ছিল এবং চরম প্রতিক্রিয়াশীল দর্শন সমাজের গভীরে প্রোথিত করার ষড়যন্ত্র আরো গভীর হচ্ছিল। কংগ্রেসের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা এবং বামপন্থীদের ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে ওঠায় বিশেষভাবে আতংকিত করে তুলছিল হিন্দুত্ববাদী শক্তি আর এস এস কে। তাই তারা তাদের সংগঠন কে আরো মজবুত করার লক্ষ্যে অনেক বেশি মনোনিবেশ করেছিল হিন্দু মহাসভার ক্ষেত্রে সাভারকারপন্থী এবং শ্যামাপ্রসাদ পন্থীদের যে গোষ্ঠী লড়াই দেখা দিয়েছিল আর এস এস এর মধ্যে গোলওয়ালকর সরসঙ্ঘ চালক হওয়ার পর, তার পূর্বসূরি লোকেদের সঙ্গে সেই ধরনের কোনো বিরোধ ঘটেনি বলা যেতে পারে। ফলে আরএসএস তাদের সাংগঠনিক বিস্তারের ক্ষেত্রে বেশি মনোনিবেশ করতে পেরেছিল। আর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের সাহায্য-সহযোগিতা তো ছিলই তাদের সঙ্গে পুরো মাত্রায়।
সৌজন্যে ঃ সেখ ইজরাইল,
সুত্র- মাননীয় গৌতম রায়ের ” আর এস এস ও বর্তমান ভারত থেকে।